Tuesday, December 27, 2011

কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় নিচ্ছে?

কম্পিউটারে হয়তো অনেক সফটওয়্যার ইনস্টল করা আছে। যখন কম্পিউটার চালু হয় তখন অনেক প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। যেমন বিজয়, অভ্র, ইয়াহু মেসেঞ্জার ইত্যাদি। এতে কম্পিউটার চালু হতে অনেক সময় লাগে এবং অনেক প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হলে বিরক্তও লাগে। ইচ্ছা করলে খুব সহজেই এই অবস্থার পরিবর্তন করে শুধু আপনার দরকারি প্রোগ্রামগুলো খুলতে পারেন কম্পিউটার চালুর সময়।
এই কাজ করতে হলে প্রথমে Start থেকে Run-এ ক্লিক করে msconfig লিখে OK করুন। এখন ডান পশের Startup-এ ক্লিক করুন। আপনার কম্পিউটার চালুর সময় যে প্রোগ্রামগুলো চালু করতে চান না, সেগুলোর বাম পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এখন Services-এ ক্লিক করে যে প্রোগ্রামগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলোর বাম পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। কম্পিউটার Restart করতে বললে রিস্টার্ট করুন। এখন থেকে আপনার কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে না এবং ওই প্রোগ্রামগুলোও আর একা একা চালু হবে না।
—মো. আমিনুর রহমান

সহজে অ্যাড্রেসবারে যাওয়া

কিবোর্ড দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যারগুলোর ওয়েব ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) দ্রুত যাওয়া যায় একটি কি চেপেই। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ও মজিলা ফায়ারফক্সে F6 চাপলেই হয়।
আর অপেরার ক্ষেত্রে F8 চাপতে হয়। আবার CTRL+L চেপেও অ্যাড্রেসবারে যাওয়া যায়।

Monday, December 26, 2011

পেনড্রাইভে ফাইল আছে কিন্তু দেখা যাচ্ছে না?

পেনড্রাইভে ফাইল আছে।কিন্তু অনেকসময় মাউস রেখে ডান ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গিয়ে সেগুলো দেখা যায় না। এসব ফাইল দেখার জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ ঠিক চিহ্ন দিয়ে OK করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে Yes করুন। এখন My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options নির্বাচন করে View-তে ক্লিক করুন। Show hidden files and folders-এ ঠিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions... ও Hide protected... বক্স থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকায়িত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভালো আছে, নষ্ট হয়নি।
পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেওয়া ভালো।জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে কম। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পর পর দুবার Next-এ ক্লিক করে দেখবেন আনজিপ হয়ে গেছে।
—মো. আমিনুর রহমান

Thursday, December 22, 2011

অনেক কাজের কাজি গুগল ক্রোম

সাধারণত ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) দিয়ে বিভিন্ন ওয়েবসাইট দেখার সময় পিডিএফ ফাইল, ভিডিও (ফেসবুক, ইউটিউব) ইত্যাদি সরাসরি দেখা যায় না। এগুলো নামিয়ে নিয়ে (ডাউনলোড) দেখতে হয়। সরাসরি ওয়েবসাইটে দেখতে হলে ওয়েব ব্রাউজারে বিভিন্ন প্লাগ-ইন, অ্যাড-অনস, ফ্লাশ প্লেয়ার ইত্যাদি ইনস্টল করতে হয়। ব্রাউজারে বিভিন্ন প্লাগ-ইন, অ্যাড-অনস ইনস্টল করলে ব্রাউজার অনেক ধীরগতির হয়ে যায়। ব্রাউজার ধীরগতির হয়ে গেলে আবার আরেক ঝামেলায় পড়তে হয়। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করতে পারেন। গুগল ক্রোম ব্রাউজারে সরাসরি ফেসবুক, ইউটিউবের ভিডিও দেখা যায়, কোন প্লাগ-ইন ইনস্টল করতে হয় না। পিডিএফ ফাইলসহ অনেক কিছুই সরাসরি পড়া যায়। সরাসরি ফায়ার বাগের মাধ্যমে ওয়েবপেইজের সোর্স কোডও দেখা যায়। আবার গুগল ক্রোমের ব্রাউজারের অ্যাড্রেসবারই হলো গুগল সার্চ ইঞ্জিন। এখানে কোনো কিছু লিখে গুগলে সার্চও দেওয়া যায়। অনেক কাজের এই ওয়েব ব্রাউজারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে নিতে পারেন www.google.com/chrome ঠিকানা থেকে। 
—মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, December 21, 2011

মাদারবোর্ডের ড্রাইভার হারিয়েছেন?

সাধারণত কম্পিউটার কেনার সময় কম্পিউটারের সঙ্গে মাদারবোর্ডের একটি ড্রাইভার সফটওয়্যার সিডিতে ভরে দেওয়া হয়। কম্পিউটারে অপারেটিং সিস্টেম ইনস্টল করার পর মাদারবোর্ডের সিডি ইনস্টল করতে হয়, তাহলে সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি আসে। কিন্তু মাদারবোর্ডের সিডি যদি হারিয়ে যায়, তখন অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। মাঝেমধ্যে একই কোম্পানির অন্য কোনো মাদার বোর্ডের সিডি থেকে আলাদাভাবে সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি সফটওয়ার(ড্রাইভার) ইনস্টল করলে তখন সাউন্ড, গ্রাফিক্স ইত্যাদি আসে, তবে তা সব মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে নয়। মাদারবোর্ডের সিডি হারিয়ে ফেলেছেন বা মাদারবোর্ডের নাম, মডেল নম্বর, সিরিয়াল নম্বর ভুলে গেছেন? তাহলে প্রথমে Start থেকে Run-এ ক্লিক করুন। তারপর Run-এ WMIC লিখে Ok তে ক্লিক করুন। প্রথমবারের মতো এই অপশনটি রান করলে লেখা আসবে, এটি ইনস্টল হচ্ছে। ইনস্টল হওয়ার পর Command Prompt-টিতে লেখা আসবে wmic:root\cli> এখন মাদারবোর্ডের তথ্যের জন্য baseboard লিখে কিবোর্ড থেকে এন্টার চাপুন। তাহলে আপনার কম্পিউটারের মাদারবোর্ডের সিডির মডেল নম্বর, সিরিয়ার নম্বর ইত্যাদি জানতে পারবেন। এখন ওই মাদারবোর্ডের নাম এবং মডেল নম্বর লিখে গুগলে সার্চ দিলেই সেই মাদারবোর্ডের সফটওয়ার পেয়ে যাবেন। সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। নিচে কয়েকটি ওয়েবসাইটের ঠিকানা দেওয়া হলো, যেখানে মাদারবোর্ডের সফটওয়্যার পাওয়া যায়।
www.driversdown.com
www.driverfiles.net
www.driverskit.com
http://download.cnet.com/windows/drivers
http://downloadcenter.intel.com
এই সাইটগুলোতে ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, নোটবুক ইত্যাদি সবকিছুরই সফটওয়্যার পেতে পারেন।
—মো. আমিনুর রহমান

Sunday, December 11, 2011

পেনড্রাইভ ফরম্যাট হচ্ছে না?

কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করলে অনেক সময় সেই কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করা যায় না। তখন পেনড্রাইভ ফরম্যাট করতে চাইলে Start থেকে Control Panel-এ গিয়ে Administrative tools-এ দুটি ক্লিক করুন। তারপর Computer Management-এ দুটি ক্লিক। এখন বাঁ পাশ থেকে Disk Management-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভসহ সবগুলো ড্রাইভের তালিকা আসবে। এবার পেনড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে ফরম্যাট করলে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হবে।
-মো. আমিনুর রহমান

Saturday, November 26, 2011

জিমেইলের তথ্য রেখে দিন

আজকাল ই-মেইল ঠিকানা, ফেসবুক ঠিকানা বেদখল(হ্যাকড) হওয়া একটা সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। অনেক দিনের পুরোনো ই-মেইল ঠিকানা হারিয়ে গেল সমস্যাই।ওই ঠিকানায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ই-মেইল, তথ্য ইত্যাদি থাকে।অনেক চেষ্টা করেও সেটি আর পনরুদ্ধার না করা গেলে সমস্যাটা বেশ গুরুতর হয়ে দাঁড়ায়।
আপনি চাইলেই আপনার জিমেইলের সব ই-মেইল ও অন্যান্য তথ্য সংরক্ষণকরে (ব্যাকআপ) রাখতে পারেন আপনার কম্পিউটার বা অন্য কোনো জিমেইল ঠিকানায়। এটি করার জন্য প্রথমে http://home.zcu.cz/~honzas/gmb/gmail-backup-0.107.exe ঠিকানা থেকে ৪ মেগাবাইটের জিমেইল ব্যাকআপ সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন। এখন সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোথায় সেইভ করতে চান, কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত তথ্য রাখতে চান লিখে ব্যাকআপ বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। জিমেইলে ব্যাকআপ ফাইল তৈরি হয়ে যাবে। আবার রিস্টোর করতে চাইলে একই পদ্ধতিতে সফটওয়্যারটি খুলে জিমেইল ঠিকানা, পাসওয়ার্ড, কোন জায়গা থেকে রিস্টোর করতে চান (হার্ডডিস্কের যে জায়গায় ব্যাকআপ রেখেছেন), কত তারিখ থেকে কত তারিখ পর্যন্ত রিস্টোর করতে চান, সেসব লিখে রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। দেখবেন জিমেইলের সব তথ্য রিস্টোর হয়ে গেছে। 
—মো. আমিনুর রহমান

Thursday, November 24, 2011

ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়াই জিমেইল দেখা যাবে

কম্পিউটারে বসে ইন্টারনেটে কাজ করছেন। কোনো কারণে ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে বা ইন্টারনেটের গতি খুব কম। কিন্তু এখন আপনার জিমেইলে ই-মেইল এসেছে কি না তা দেখা জরুরি। কী করবেন? জিমেইলের অফলাইন মোড নামে একটি সুবিধা আছে, যেটা সক্রিয় রাখলে ইন্টারনেটে যুক্ত না থেকেও (অফলাইন) জিমেইল চেক করতে পারবেন। এটি সক্রিয় করতে www.google.com/support/installer/bin/ answer.py?answer=126299 ঠিকানার ওয়েব পেইজ থেকে ২৪ মেগাবাইটের ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার গুগল ক্রোম বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে নিন।যদি কম্পিউটারে গুগল ক্রোম ইনস্টল করা থাকে তবে এটা নামাতে হবে না।এখন https://chrome.google.com/webstore/detail/ejidjjhkpiempkbhmpbfngldlkglhimk ঠিকানায় গিয়ে ওপরে ডান পাশ থেকে জিমেইলে ঢুকুন (সাইন-ইন)।
তারপর ওপরে ডান পাশ থেকে Add to Chrome-এ ক্লিক করুন। ছোট একটি সফটওয়্যার ইনস্টল করতে বললে ইনস্টল করুন। এখন ওপরে ডান পাশ থেকে Launch App-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে Allow offline mail নির্বাচন করে Continue-এ ক্লিক করুন। এখন অফলাইন মোডে আপনার জিমেইলের ইনবক্স দেখতে পাবেন। এই পেইজটিই হলো অফলাইন মোডে জিমেইল।
সম্পূর্ণ জিমেইল অর্থা ৎ ইনবক্স, আউটবক্স, সেন্ট মেইল, ড্রাফটস, ক্যালেন্ডার, ডকস, স্প্রেডশিট ইত্যাদি দেখতে চাইলে বা সম্পাদনা করতে চাইলে ওপরে ডান পাশে Menu-এ ক্লিক করুন। কারও কাছে ই-মেইল পাঠাতে হলে Compose-এ ক্লিক করে মেইল লিখে Send-এ ক্লিক করলে আপনার ই-মেইলটি যাওয়ার জন্য রেডি হয়ে আউট বক্সে থেকে যাবে। যখনই আপনার ব্রাউজার ইন্টারনেট সংযোগ পাবে, সঙ্গে সঙ্গে মেইলটি চলে যাবে। 
—মো. আমিনুর রহমান

Sunday, November 13, 2011

দ্রুত ফাইল নামাতে চান?

বিভিন্ন কারণে নানাকিছু (গান, সফটওয়্যার) ইন্টারনেট থেকে নামানোর (ডাউনলোড) করার প্রয়োজন পড়ে। আপনি যে ফাইল বা সফটওয়্যারটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করতে চান, সেটি যদি অনেক বড় হয়, তাহলে ডাউনলোড করতে অনেক সময় লাগে। এর মধ্যে যদি বিদ্যুৎ চলে যায় বা কোনো কারণে ডাউনলোড বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে তা আবার নতুন করে ডাউনলোড করতে হয়। অথচ আপনি ডাউনলোডের এই কাজটি খুব সহজেই করতে পারেন Free Download Manager সফটওয়্যার দিয়ে। এই সফটওয়্যারটি দিয়ে খুব দ্রুত ডাউনলোড করা যায় এবং এটি Resume (কোনো ফাইলের কিছু অংশ ডাউনলোড করে বন্ধ করে দিলেন তারপর আবার যখন ডাউনলোড শুরু করবেন, তখন তার পর থেকে অর্থাৎ আগে যত পার্সেন্ট ডাউনলোড হয়েছিল, সেখান থেকে ডাউনলোড শুরু হবে) সমর্থন করে। মাত্র ৬ দশমিক ৫ মেগাবাইটের http://www.freedownloadmanager.org/download.htm ঠিকানা থেকে এই সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) নিতে পারেন।
—মো. আমিনুর রহমান

Tuesday, October 25, 2011

ই-মেইল ঠিকানায় আপনার পেশাগত পরিচয়

আপনার নাম কী? ডা. অমুক। আপনি জিজ্ঞেস জানতে চেয়েছেন ব্যক্তির নাম, আর তিনি বলেছেন নাম ও পেশা। কিছু কিছু পেশার মানুষ প্রায়ই এমন করে। যদি এমন হয় যে আপনার ই-মেইল ঠিকানা দেখেই বোঝা যাবে, আপনার পেশা কী, তাহলে কেমন হয়। যেমন, আপনার নাম হলো করিম এবং আপনি পেশায় একজন চিকিৎসক। তাহলে আপনি ই-মেইল আইডি খুললেন karim@doctor.com নাম দিয়ে। তখন আর কাউকে নামের সঙ্গে আপনার পেশা বলতে হবে না। এমন একটি ওয়েবসাইট আছে যেটিতে ই-মেইল ঠিকানায় পেশার নাম যোগ করা যাবে।যেমন—
মন্ত্রী (karim@minister.com)
ইঞ্জিনিয়ার (karim@engineer.com)
আইনজীবী (karim@lawyer.com)
হিসাবরক্ষক (karim@accountant.com)
সাংবাদিক (karim@journalist.com), গ্রাফিক ডিজাইনার (karim@graphic-designer.com) সংগীতশিল্পী (karim@musician.org), প্রোগ্রামার (karim@programmer.net),
আলোকচিত্রী (karim@photographer.net)
রাজনীতিবিদ (karim@politician.com)
পদার্থবিদ (karim@physicist.net)
রসায়নবিদ (karim@chemist.com)
বিজ্ঞানী (karim@scientist.com)
গীতিকার (karim@songwriter.net)
শিক্ষক (karim@teachers.org)
সমাজকর্মী (karim@socialworker.net)
কলাম লেখক (karim@columnist.com) ঠিকাদার (karim@contractor.com)।
এরকম বিভিন্ন ই-মেইল ঠিকানা খুলতে পারেন। আর এটি করার জন্য প্রথমে আপনাকে যেতে হবে www.mail.com ঠিকানায়। তারপর Sign up now বাটনে ক্লিক করে নিজের পছন্দমতো একটি ই-মেইল ঠিকানা তৈরি করে নিতে পারেন।
 —মো. আমিনুর রহমান

Thursday, October 20, 2011

পেনড্রাইভ ফরম্যাট হচ্ছে না?

কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করলে অনেক সময় সেই কম্পিউটার থেকে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করা যায় না। তখন পেনড্রাইভ ফরম্যাট করতে চাইলে Start থেকে Control Panel-এ গিয়ে Administrative tools-এ দুটি ক্লিক করুন। তারপর Computer Management-এ দুটি ক্লিক। এখন বাঁ পাশ থেকে Disk Management-এ ক্লিক করলে ডান পাশে পেনড্রাইভসহ সবগুলো ড্রাইভের তালিকা আসবে। এবার পেনড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে ফরম্যাট করলে পেনড্রাইভ ফরম্যাট হবে।
মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, October 12, 2011

ফাইল সেভ করতে পারেননি?

ধরুন কম্পিউটারে বসে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে কাজ করছেন। এমন সময় হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেল। আপনার ফাইলটি সেভ করা হয়নি বা সেভ করার সুযোগ পাননি। তখন আর আফসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকে না। আবার কম্পিউটারে কাজ করে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ফাইলটি পেনড্রাইভে ভরে কোথাও নিয়ে যেতে চান। কাজ করা শেষ কিন্তু পেনড্রাইভে সেন্ড করার আগেই বিদ্যুৎ চলে গেল। তখন দুঃখটা আরও বেশি হয়। বিদ্যুৎ না আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না। মাইক্রোসফ্ট অফিসের সাম্প্রতিক সংস্করণগুলোতে অটো রিকভারি নামে একটি সুবিধা থাকে। এটি সক্রিয় করে রাখলে তখন ফাইলের লেখাগুলো আবার উদ্ধার করা যায়। তবে তাতেও সব লেখা পাওয়া যায় না। মানে সাধারণত কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার ১০ মিনিট আগের অবস্থা পর্যন্ত সবগুলো লেখা পাওয়া যায়।
চাইলে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের অটো সেভ অপশনটি কার্যকর করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এর জন্য প্রথমে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের উপরে বাম পাশ থেকে ফাইলে ক্লিক করে Save As থেকে কোনো একটি অপশনে ক্লিক করুন। এখন নিচে বাম পাশের Tools থেকে Save Options এ ক্লিক করুন (মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের বিভিন্ন ভার্সনে এই অপশনগুলো বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে)।
নতুন উইন্ডো এলে Save Auto Recover...অপশনটিতে টিক চিহ্ন দিয়ে ডান পাশে এক মিনিট নির্বাচন করে দিয়ে ok করে বেরিয়ে আসুন। এখন মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে কোনো ফাইল খুলে ফাইলটির যেকোনো নাম দিয়ে কিছু লিখলে প্রতি এক মিনিট পর পর ফাইলটি অটো সেভ হবে। হঠাৎ বিদ্যুৎ চলে গেলেও কোনো সমস্যা হবে না। কারণ, ফাইলটিতে কম্পিউটার বন্ধ হওয়ার এক মিনিট আগের অবস্থা পর্যন্ত সেভ করা থাকবে। আপনি যদি কম্পিউটারে কাজ করে মাইক্রোসফ্ট ওয়ার্ডের ফাইলটি পেনড্রাইভে করে অন্য কোথাও নিয়ে যেতে চান, তাহলে ওই ফাইলটি পেনড্রাইভেই খুলুন বা পেনড্রাইভে সেভ করে কাজ শুরু করুন। তাহলে বিদ্যুৎ চলে গেলেও ওই ফাইলটি পেনড্রাইভেই সেভ থাকবে।
—মো. আমিনুর রহমান

Monday, October 10, 2011

গুগল তথ্য খোঁজার কিছু কৌশল

তথ্যের দরকার হলেই অনেকে জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন গুগলে তথ্য খুঁজতে যান। কিন্তু এক বা একাধিক শব্দ লিখে সার্চ করলে অনেক কিছু চলে আসে। নিজের যা দরকার, ঠিক তাই পাওয়ার জন্য বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ কৌশল প্রয়োগ করলে তথ্য খোঁজার কাজটা অনেক সহজ হয়। নিচে কিছু কৌশল দেওয়া হলো।
১. কোনোকিছু লিখে গুগলে তথ্য খুঁজে শুধু pdf ফাইলে ফলাফল দেখার জন্য ওই শব্দটির পর filetype:pdf লিখে সার্চ করুন। যেমন: blog filetype:pdf
২. কোনো শব্দের সংজ্ঞা বা অর্থ জানার জন্য ওই শব্দের আগে define লিখে গুগলে সার্চ করুন। শব্দের সংজ্ঞা জানতে পারবেন। যেমন: blog-এর সংজ্ঞা জানার জন্য define blog লিখে সার্চ করুন।
৩. কোনো অঞ্চলের আবহাওয়ার খবর জানার জন্য weather লিখে তার পাশে ওই অঞ্চলের নাম বা শহরের নাম লিখে গুগলে সার্চ করুন। ওই অঞ্চলের আবহাওয়ার খবর জানতে পারবেন। যেমন: weather Dhaka.
৪. কোনো অঙ্ক বা হিসাবের ফলাফল জানার জন্য ওই সংখ্যাগুলো লিখে গুগলে সার্চ করুন। ফলাফল চলে আসবে। যেমন: ১০০ + ২০০ - ৫০ + ৩০০ লিখে সার্চ করলে ফলাফল আসবে ৫৫০।
৫. আপনার ওয়েবপেজ বা ব্লগের সঙ্গে আর কোন কোন লিংক যুক্ত আছে, সেগুলো জানার জন্য আপনার ওয়েবপেজ বা ব্লগের নামের আগে link: লিখে গুগলে সার্চ করুন। যেমন: link:http://www.prothom-alo.com —মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, October 5, 2011

আপনার ব্রাউজার কি নিরাপদ?

ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার (ব্রাউজার) দিয়ে ই-মেইল, ফেসবুকসহ দরকারি অনেক সাইটে ঢুকতে হয়। কিন্তু অনেক সময় ব্রাউজার থেকে বার্তা আসে যে আপনার ই-মেইলের পাসওয়ার্ডটি ব্রাউজারে সেভ করে রাখতে চান কি না। বুঝে না-বুঝে অনেকেই ইয়েসে ক্লিক করেন।
এতে ব্রাউজারে পাসওয়ার্ডটি সেভ হয়ে যায়। পরে ই-মেইল ঠিকানা লিখলে ব্রাউজার নিজে থেকেই ওই ই-মেইল ঠিকানার পাসওয়ার্ড লিখে দেয়। এতে যেসব কম্পিউটার একাধিক ব্যক্তি ব্যবহার করেন, সেসব কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড চুরির আশঙ্কা বেশি থাকে। তা ছাড়া আপনি কোন কোন সাইট দেখছেন, কী কী খুঁজছেন, ডাউনলোড করেছেন—সবকিছু ব্রাউজারে থেকে যায়। যে কেউ সেগুলো দেখতে পারে। এতে অনেক সময় ব্যক্তিগত গোপনীয়তা বা প্রাইভেসি নষ্ট হয়। আপনি ইচ্ছা করলে খুব সহজেই এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এর জন্য—
মজিলা ফায়ারফক্সের: ব্রাউজার খুলে Tools থেকে Clear Recent History-তে ক্লিক করুন। এখন কত সময়ের ডেটা ব্রাউজার থেকে মুছে ফেলতে চান, সেটি নির্বাচন করে Clear Now-এ ক্লিক করুন। আবার ব্রাউজার খুুলে Tools থেকে Options-এ ক্লিক করুন। এখন Security-তে ক্লিক করে Remember Passwords for sites বক্স থেকে টিকচিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। তাহলে ব্রাউজারে আর কোনো তথ্য জমা থাকবে না।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ক্ষেত্রে: প্রথমে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ওপেন করে Tools থেকে Internet Options-এ যান। এখন Content ট্যাবে ক্লিক করে Auto Complete বাটনে ক্লিক করুন। এখন Clear Forms-এ ক্লিক করলে পাসওয়ার্ড ছাড়া বাকি সব তথ্য মুছে যাবে এবং Clear Passwords-এ ক্লিক করলে পাসওয়ার্ডও মুছে যাবে।
পরে এই ব্রাউজারে কোনো তথ্য সেভ করতে না চাইলে সব বক্স থেকে টিকচিহ্ন তুলে দিয়ে ok-তে ক্লিক করুন। অ্যাড্রেস বারের তথ্য মোছার জন্য Tools থেকে Internet Options-এ ক্লিক করে Clear History বাটনে ক্লিক করুন।
—মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, September 28, 2011

সিডি বা ডিভিডি কপি করতে পারছেন না?

অনেক সময় সিডি বা ডিভিডি পুরোনো হয়ে গেলে বা বেশি বেশি চালালে সিডি বা ডিভিডির ফাইলগুলো নষ্ট হয়ে যায়। তখন আর সেগুলো কপি হয় না। আপনার অনেক দরকারি তথ্য হয়তো কোনো সিডি বা ডিভিডিতে জমা (কপি) করে রেখেছেন, কিন্তু সেই সিডি বা ডিভিডি যদি আর ওপেন না হয়, অর্থাৎ সেই তথ্যগুলো যদি আর পড়া না যায়, তাহলে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। আপনি চাইলে ছোট একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে সেই নষ্ট সিডি বা ডিভিডির ফাইলগুলো কপি করতে পারেন। এর জন্য প্রথমে http://www.recoverytoolbox.com/cd.html ঠিকানা থেকে মাত্র ৬৫৫ কিলোবাইটের রিকভারি টুলবক্স সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) ইনস্টল করে ওপেন করলে দেখবেন, আপনার সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভটি দেখা যাচ্ছে। এখন পরপর দুবার Next-এ ক্লিক করলে দেখবেন, আপনার সিডি বা ডিভিডির ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এখন সব ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁ পাশ থেকে সব বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক করুন। অথবা নির্দিষ্ট কিছু ফাইল কপি করতে চাইলে বাঁ পাশ থেকে নির্দিষ্ট বক্সগুলোয় টিক চিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক করুন। ফাইলগুলো কপি হওয়ার পর সি ড্রাইভে গিয়ে দেখবেন CDRestored ফোল্ডারের ভেতর ফাইলগুলো সেভ হয়েছে এবং সেগুলো ঠিকমতোই আছে। 
—মো. আমিনুর রহমান

Tuesday, September 27, 2011

মুছে ফেলা ফাইল ফিরে পাওয়া

যদি আপনার কম্পিউটারের জরুরি কোনো ফাইল মুছে ফেলা হয় (ডিলিট করা), তাহলে ভয়ের কোনো কারণ নেই। ইজি রিকভারি প্রো ৫.০ সফটওয়্যার দিয়ে খুব সহজেই সেই ফাইলগুলো ফিরিয়ে আনতে পারেন।
এ জন্য www.mediafire.com/?x4f8qlnbasaxq2u ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে মাত্র ৩.৩ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে নামিয়ে (ডাউনলোড) নিতে পারেন। তারপর সফটওয়্যারটি ইনস্টল করুন। ইনস্টল হওয়ার পর এটি খুলে Next-এ ক্লিক করুন। যে ড্রাইভ থেকে আপনার ফাইলগুলো ডিলিট হয়েছে, সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে আবার Next-এ ক্লিক করুন। এখন দেখবেন, বাঁ পাশে এই ড্রাইভ থেকে ডিলিট হওয়া সব ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যাচ্ছে। যে ফোল্ডারের ফাইলগুলো ফিরিয়ে (রিকভার) আনতে চান, সেই ফোল্ডার নির্বাচন করুন। দেখবেন, ডান পাশে সেই ফোল্ডারের সব ফাইল দেখা যাচ্ছে। ফোল্ডারটির পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিন। দেখবেন, ডান পাশের সব ফাইলে টিক চিহ্ন চলে এসেছে। ফাইলগুলোসহ ফোল্ডারটি যে ড্রাইভে সেভ করতে চান, Destination-এ সেই ড্রাইভের নাম লিখে—যেমন, ডি ড্রাইভে সেভ করতে চাইলে D লিখে—Next-এ ক্লিক করুন। ডাটা রিকভারি সম্পন্ন হওয়ার পর Finish দিয়ে বেরিয়ে আসুন। মনে রাখবেন, যে ড্রাইভ থেকে ফাইলগুলো ডিলিট হয়েছিল, সেই ড্রাইভে সেভ করা যাবে না এবং সেই ড্রাইভের ফাইল সিস্টেম অবশ্যই FAT হতে হবে। কারণ, NTFS ফাইল সিস্টেম এই সফটওয়্যারটি সাপোর্ট করে না। কোনো ড্রাইভের ফাইল সিস্টেম কী, সেটা জানার জন্য ওই ড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গেলেই দেখতে পাবেন ওই ড্রাইভের ফাইল সিস্টেমের নাম। 
—মো. আমিনুর রহমান

Saturday, September 24, 2011

প্রাপক কি ই-মেইলটি পড়েছেন?

একটা সময় ছিল যখন চিঠি ছিলজনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম। কারও কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছিলেন কিন্তু সেটি তিনি পড়েছেন কি না তা আজও জানা হয়নি। আবার আপনি হয়তো কাউকে একটি চিঠি দিয়েছিলেন এবং সেটি ছিল শেষ চিঠি। অনেক বছর পর যদি কখনো আপনাদের দেখা হয়ে যায় তখন হয়তো পুরোনো অনেক স্মৃতিই মনে পড়ে। তখন হয়তো সেই চিঠিটির কথাও মনে পড়ে। তখন দীর্ঘশ্বাস ফেলে বলতে হয়, ‘তুমি ভালো আছো তো?’ তখন যদি পুরোনো কোনো প্রসঙ্গ নিয়ে কথা হয় তাহলে নিশ্চয়ই সেই চিঠির কথাও উঠে আসে। তখনই জানা যায় চিঠিটি তিনি পান-ই নি। তখন আফসোস করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
সেই যুগ শেষ। এখন যোগাযোগের জন্য ই-মেইল, ফেসবুক, মোবাইল ফোন কত কী-ই না আছে! তবে দ্রুত এবং সাশ্রয়ী মাধ্যম হিসেবে ই-মেইল আছে শীর্ষে।আপনি হয়তো কারও কাছে ই-মেইল করেছেন কিন্তু ই-মেইলটি প্রাপক পড়েছে কি না সেটা অনেক সময় জানার দরকার হয়। আবার অনেক সময় দেখা যায় প্রাপক ই-মেইলটি পড়েও বলেন, ‘আমি পড়িনি বা পাইনি।’ তখন আর কিছু করার থাকে না। আপনি হয়তো চাকরির জন্য ই-মেইলে অনেকগুলো জীবনবৃত্তান্ত পাঠিয়েছেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু দেখা গেল কোনো প্রতিষ্ঠান থেকেই আপনাকে ডাকেনি বা মাত্র একটা-দুইটা প্রতিষ্ঠান থেকে আপনাকে ডেকেছে। প্রশ্ন হতে পারে আপনার জীবনবৃত্তান্তগুলো কি কোনো প্রতিষ্ঠানেরই পছন্দ হয়নি নাকি আপনার ই-মেইলটি কেউ খুলেই দেখেনি। পছন্দ না হলে হয়তো জীবনবৃত্তান্ত সম্পাদনা করা যায়। কিন্তু যদি কেউ সেটি খুলেই না দেখে তবে তো আর ডাকার প্রশ্নই ওঠে না।
আপনার ই-মেইলটি প্রাপক পড়েছেন কি না সেটি সাধারণত জানার উপায় থাকে না। যদি এমন হতো যে আপনার ই-মেইলটি প্রাপক পড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার কাছে একটি নোটিফিকেশন চলে আসবে এবং সেটাতে লেখা থাকবে প্রাপকের মেইলটি পড়ার সময়, অবস্থান, আইপি ঠিকানা, কতবার পড়েছেন, ব্রাউজার নেম, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি ইত্যাদি। তাহলে কেমন হতো?
এই কাজটি চাইলেই করতে পারেন।এ জন্য প্রথমে www.spypig.com/farm/signin.php ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে Sign up Now-এ ক্লিক করে নিবন্ধন করে সাইন-ইন করুন। তারপর ১. Your email address-এ আপনি যে মেইল ঠিকানায় ই-মেইলটি পড়ার নোটিফিকেশন পেতে চান সেটি লিখুন। ২. Your message title-এ আপনার ই-মেইলের সাবজেক্ট নাম লিখুন। ৩. Select your SpyPig tracking image থেকে কোনো একটি ছবি নির্বাচন করে নিচের বাটনে ক্লিক করুন। এখন ৬০ সেকেন্ডের মধ্যে নিচের ছবিটি কপি করে ই-মেইল মেসেজের মধ্যে (বডি) পেস্ট করে আপনার ই-মেইলটি পাঠিয়ে দিন। এখন থেকে প্রাপক মেইলটি পড়লে সঙ্গে সঙ্গে SpyPigÊNotificationÊ নামে একটি মেইল আসবে আপনার ই-মেইলে।সেটিতে লেখা থাকবে প্রাপকের মেইলটি পড়ার সময়, অবস্থান, আইপি ঠিকানা, কতবার পড়েছেন, ব্রাউজার নেম, অপারেটিং সিস্টেম ইত্যাদি।
—মো. আমিনুর রহমান

Thursday, September 15, 2011

ম্যাক ঠিকানাও পরিবর্তন করা যায়

লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (ল্যান) কার্ডের ঠিকানাকে (ফিজিক্যাল অ্যাড্রেস) বলা হলো ম্যাক অ্যাড্রেস। সাধারণত কম্পিউটারের সঙ্গে ইন্টারনেটের সংযোগ দিলেই একটি আইপি (ইন্টারনেট প্রটোকল) ঠিকানা ওই কম্পিউটারের জন্য নির্দিষ্ট হয়ে যায়। যতবার কম্পিউটারের সঙ্গে ইন্টারনেটের সংযোগ দেওয়া হয়, ততবারই একটি করে আইপি ঠিকানা ওই কম্পিউটারের জন্য নির্দিষ্ট হয়। অর্থাৎ আইপি ঠিকানা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট হয় এবং প্রায়ই দেখা যায় ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে ভিন্ন ভিন্ন হয়। তবে ম্যাক ঠিকানা সাধারণত একই থাকে। অর্থাৎ একটি ল্যান কার্ডের একটি স্থায়ী ম্যাক ঠিকানা থাকে। তবে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে যেমন আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন করা যায়, তেমনি ম্যাক ঠিকানাও পরিবর্তন করা যায়। হ্যাকাররা সাধারণত হ্যাকিং করার আগে কম্পিউটারের আইপি এবং ম্যাক ঠিকানা—দুটিই পরিবর্তন করে ফেলে। তাহলে আর খুব সহজে হ্যাকারদের ধরা যায় না। ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন করার তেমনই একটি সফটওয়্যার হলো টিম্যাক। এই সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজেই ম্যাক অ্যাড্রেস পরিবর্তন করা যায়। তিন মেগাবাইটের মতো এই সফটওয়্যার বিনা মূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন http://download.cnet.com/Technitium-MAC-Address-Changer/3000-2085_4-10554920.html ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করার পর খুললেই সবার ওপরে দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান ম্যাক অ্যাড্রেস এবং তার পাশে লেখা আছে Changed-এর নিচে No। অর্থাৎ ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন করা হয়নি। এখন সবার নিচে Change MAC-এ ক্লিক করুন। তারপর Random MAC Address-এ ক্লিক করে Change Now-এ ক্লিক করুন। কোনো বার্তা এলে Yes-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। রিস্টার্ট দিতে বললে রিস্টার্ট করুন। এখন সবার ওপর দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের নতুন ম্যাক ঠিকানা এবং তার পাশে লেখা আছে Changed-এর নিচে Yes। ম্যাক ঠিকানা পরিবর্তন করা হয়েছে। আবার আগের ম্যাক ঠিকানায় ফিরে যেতে চাইলে একইভাবে সবার নিচে Change MAC-এ ক্লিক করুন। তারপর Orginal MAC-এ ক্লিক করুন। কোনো বার্তা এলে Yes-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। রিস্টার্ট দিতে বললে রিস্টার্ট দিন। দেখবেন আবার আপনার আগের ম্যাক অ্যাড্রেস ফিরে এসেছে এবং তার পাশে লেখা আছে Changed-এর নিচে No। অর্থাৎ ম্যাক (MAC) অ্যাড্রেস পরিবর্তন করা হয়নি। 
—মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, September 14, 2011

পেনড্রাইভে লুকানো ফাইল উদ্ধার করা

অনেক সময় দেখা যায় পেনড্রাইভে করে দরকারি কোনো ফাইল নিয়ে গেলেন অন্য কোনো কম্পিউটারে প্রিন্ট করার জন্য। কিন্তু অন্য কম্পিউটারে আপনার পেনড্রাইভ লাগানোর পরই দেখেন পেনড্রাইভ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গেছে। আপনি যে ফাইল বা ফোল্ডারটি নিয়ে গিয়েছিলেন, সেটি আর খুলছে না। অর্থা ৎ সেটি নষ্ট হয়ে গেছে। আপনি আর প্রিন্ট করতে পারছেন না। তখন কী করবেন? তখন আপনার পেনড্রাইভটি নিয়ে ভালো কোনো কম্পিউটারে (যে কম্পিউটারে ভাইরাস নেই এবং লেটেস্ট অ্যান্টি-ভাইরাস আছে) স্ক্যান করবেন। স্ক্যান করার সময় দেখবেন, অনেক ভাইরাস ধরা পড়ছে এবং অ্যান্টি-ভাইরাস সেগুলোকে ডিলিট করছে। স্ক্যান শেষ হওয়ার পর অনেক সময় দেখা যায়, পেনড্রাইভ ফাঁকা। তবে পেনড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গেলে দেখা যায়, পেনড্রাইভে কিছু ডেটা আছে অর্থা ৎ পেনড্রাইভ কিছু মেমোরি দখল করে আছে, কিন্তু সেগুলো দেখা যাচ্ছে না। সেগুলো দেখার জন্য My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok-তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির yes-এ ক্লিক করুন। এখন My Computer-এর মেন্যুবারের Tools থেকে Folder options সিলেক্ট করে View-তে ক্লিক করুন। এখন Show hidden files and folders-এ ঠিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions.. ও Hide protected.. বক্স থেকে ঠিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন দেখবেন পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো লুকায়িত (হিডেন) অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং সেগুলো ভালো আছে, নষ্ট হয়নি।
পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। সাধারণত জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পর পর দুবার Next-এ ক্লিক করুন। দেখবেন আনজিপ হয়ে গেছে। 
—মো. আমিনুর রহমান

Tuesday, September 13, 2011

সহজে অ্যাড্রেসবারে যাওয়া

কিবোর্ড দিয়ে দ্রুত কাজ করা যায়। ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যারগুলোর ওয়েব ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) দ্রুত যাওয়া যায় একটি কি চেপেই। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ও মজিলা ফায়ারফক্সে F6 চাপলেই হয়। আর অপেরার ক্ষেত্রে F8 চাপতে হয়। আবার CTRL+L চেপেও অ্যাড্রেসবারে যাওয়া যায়।
মো. আমিনুর রহমান

আপনার ইয়াহু মেইলে কে প্রবেশ করেছিল?

আপনার ইয়াহু ই-মেইলের গোপন নম্বর (পাসওয়ার্ড) কেউ জেনে গেলে মাঝেমধ্যে আপনার ই-মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করতে পারে। কেউ আপনার ই-মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করেছে কি না, কিংবা কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার মেইল ঠিকানায় প্রবেশ করেছিল, এটা জানতে ইয়াহু মেইলে লগইন করে আপনার নামের ওপর ক্লিক করে Account Information নির্বাচন করুন। গোপন নম্বর দিতে বললে পুনরায় দিয়ে লগইন করুন। এখন নতুন পেজ এলে বাঁ পাশ থেকে Sign-In and Security-এর সবার নিচের View your recent login activity-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে দেখতে পাবেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান আইপি ঠিকানা এবং গত ১০ বার কোন দেশ থেকে, কত তারিখ, কতটার সময়, ব্রাউজার না ইয়াহু মেসেঞ্জার দিয়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছে এবং তখন কী কী কাজ করা হয়েছে। ডান পাশে Location থেকে IP Address সিলেক্ট করে দিলে দেখতে পাবেন, কোন কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা হয়েছে এবং নিচে View More-এ ক্লিক করলে গত ২০ বার কোন কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা হয়েছে, তাও দেখতে পাবেন।
আপনি যদি সব সময় একই কম্পিউটার থেকে লগইন করে থাকেন এবং একই প্রতিষ্ঠানের ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে আইপি ঠিকানার চারটি অংশের মধ্যে প্রথম দুটি অংশের ঠিকানা একই থাকবে। তখন যদি দেখেন, ভিন্ন কোনো আইপি থেকে বা ভিন্ন কোনো সময়ে আপনার মেইলে প্রবেশ করা হয়েছিল এবং ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন, ওই আইপি ঠিকানাটি কোন সার্ভিস প্রোভাইডারের, তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি। এমনকি একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে, কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে। ইয়াহু মেইলের বিভিন্ন সংস্করণ আছে, যেমন—ক্ল্যাসিক, বিটা ইত্যাদি। তাই বিভিন্ন ভার্সনে এই অপশনগুলো বিভিন্ন জায়গায় থাকতে পারে। একটু খোঁজাখুঁজি করলেই হয়তো পেয়ে যাবেন। 
—মো. আমিনুর রহমান

Wednesday, September 7, 2011

টিক ট্যাক টোয়ে গেম তৈরির প্রোগ্রাম


মৃত ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিন

আপনার কোনো ফ্রেন্ড বা আত্মীয়স্বজন মারা গেলে তার যদি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে, তাহলে তা বন্ধ করে দিতে পারেন। মৃত ব্যক্তির ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার জন্য http://www.facebook.com/help/contact.php?show_form=deceased ঠিকানায় যান। সেখানে একটি ফরম আছে, সেটি পূরণ করে পাঠান। তাহলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ যাচাই করার পর ওই অ্যাকাউন্টটি বন্ধ করে দেবে। তবে সাবধান, ভালো মানুষকে মানে জীবিত ব্যক্তিকে মেরে ফেলতে যাবেন না। তাহলে কিন্তু ক্ষতি আপনারই হবে।
মো. আমিনুর রহমান

Sunday, September 4, 2011

ফেসবুকে Pending ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট দেখুন

ফেসবুকে আপনি কাকে কাকে Add Request পাঠিয়েছেন তা ফেসবুকের আগের সেটিংসে দেখা যেত। কিন্তু ফেসবুকের বর্তমান সেটিংসে এই অপশনটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
তবে আপনি চাইলে একটি অ্যাপলিকেশনের সাহায্যে খুব সহজেই দেখতে পারেন আপনি কার কার কাছে Add Request পাঠিয়েছেন। http://apps.facebook.com/friendrequests ঠিকানায় গিয়ে Allow-এ ক্লিক করুন। তাহলেই দেখতে পাবেন আপনার পাঠানো সব Pending Request.
মো. আমিনুর রহমান

কম্পিউটারের গতি বাড়াতে...

কম্পিউটারের গতি বাড়ানো যায় কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখলে। তেমন কিছু বিষয় নিচে দেওয়া হলো—
১. কম্পিউটারে কখনো Theme ইনস্টল করা উচিত নয়।থিম কম্পিউটারকে অনেক ধীর করে দেয়।
২. কম্পিউটারে অ্যানিমেটেড ওয়ালপেপার, কথা বলা ঘড়ি (ভয়েস ঘড়ি) ইত্যাদি ইনস্টল করবেন না। এগুলো কম্পিউটারকে ধীর করে দেয়।
৩. Recycle bin সব সময় ফাঁকা রাখুন। Recycle bin-এ কোনো ফাইল রাখবেন না। Recycle bin-এ ফাইল রাখলে কম্পিউটারের গতি কমে যায়।
৪. Start থেকে Run-এ ক্লিক করে এক এক করে Prefetch, temp, %temp%, cookies, recent লিখে ok করুন। ফোল্ডারগুলো খুললে সবগুলো ফাইল মুছে ফেলুন (ডিলিট)। 
কোনো ফাইল না মুছলে সেটি বাদ দিয়ে বাকিগুলো মুছে ফেলুন।
৫. কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়বে।
৬. ডেস্কটপে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন ডান পাশ থেকে Settings-এ ক্লিক করে ১৬ বিট নির্বাচন করে ok করুন।
৭. আবার Start থেকে Run-এ ক্লিক করে msconfig লিখে ok করুন। এখন ডান পাশের Services-এ ক্লিক করুন। যে প্রোগ্রামগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলোর বাঁ পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এখন Startup-এ ক্লিক করে বাঁ পাশের সবগুলো টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। Restart দিতে বললে Restart দিন।
৮. এখন My Computer খুলে সি ড্রাইভের ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। তারপর Disk Cleanup-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। নতুন উইন্ডো এলে বাঁ পাশের সবগুলো বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। এভাবে প্রত্যেকটি ড্রাইভ ক্লিন করতে পারেন।
৯. Start থেকে Control Panel-এ যান। Automatic Updates-এ ডবল ক্লিক করুন। Turn off Automatic Updates নির্বাচন করে ok তে ক্লিক করুন। যাঁরা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, এটা তাঁদের জন্য প্রযোজ্য।
১০. My Computer-এর ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced Settings সিলেক্ট করে Performance-এর নিচে Settings-এ ক্লিক করুন। এখন Customs সিলেক্ট করে সবার নিচের বক্সের ঠিক চিহ্নটি রেখে বাকি সবগুলো তুলে দিয়ে ok করুন।
১১. আবার My Computer-এর ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন Advanced সিলেক্ট করে নৃিচে ডান পাশে Error Reporting-এ ক্লিক করুন। Disable সিলেক্ট করে ok করুন।
১২. My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Properties-এ যান। এখন System Restore-এ ক্লিক করে Turn off System Restore on all drives-এ ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok তে ক্লিক করুন। নতুন একটি উইন্ডো এলে সেটির yes-এ ক্লিক করুন।
ডেস্কটপে যত কম আইকন রাখা যায় ততই ভালো।
১৩. Ctrl + Alt + Delete চেপে বা Task bar-এ রাইট ক্লিক করে Task Manager ওপেন করুন। তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রামের তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না, সেগুলো সিলেক্ট করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। এই প্রোগ্রামগুলোর মধ্যে কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের প্রোগ্রামও আছে। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেমের কোনো সমস্যা হয়, তাহলে কম্পিউটার Restart দিন। ঠিক হয়ে যাবে।
১৪. কম্পিউটারের র‌্যাম কম থাকলে কম্পিউটার ধীরগতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার কিছুটা ফাস্ট করা যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance-এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামতো size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের size-এর দ্বিগুণ এবং Maximum size-এ র‌্যামের size-এর চারগুণ দিলে ভালো হয়।
১৫. প্রথমে Control panel-এ যান। Control panel থেকে Add or Remove-এ ডবল ক্লিক করুন। এখন বাঁ পাশ থেকে Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাঁ পাশ থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না, সেগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন, তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে একই পদ্ধতিতে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage এলে Finish-এ ক্লিক করুন। Restart করতে বললে Restart করুন।
১৬. শুধু আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারগুলো ইনস্টল করুন। যে সফটওয়্যারগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলো কাজ শেষ করে আবার আন-ইনস্টল করে দিন।
১৭. হার্ডডিস্কের ১৫ শতাংশ জায়গা ফাঁকা রাখলে এবং নিয়মিত ডিফ্রাগমেন্ট করলে কম্পিউটার অনেক ফাস্ট থাকে।
হার্ডডিস্কের ফাঁকা স্থানের পরিমাণ যত বেশি থাকে ততই ভালো।
১৮. সফটওয়্যার ইনস্টল করে ব্যবহার করার চেয়ে পোর্টেবল (বহনযোগ্য) সফটওয়্যার ব্যবহার করলে কম্পিউটার বেশি ফাস্ট থাকে।
—মো. আমিনুর রহমান

Tuesday, August 30, 2011

ঈদের আনন্দ


ফেসবুকে পুরোনো চ্যাটবক্স

ফেসবুক কিছুদিন পরপর বিভিন্ন বিষয়ে পরিবর্তন আনে।তেমনি বেশ কিছু দিন হলো ফেসবুক তার চ্যাটবক্সের সেটিংসও পরিবর্তন করেছে। কিন্তু বর্তমান চ্যাটবক্সের সেটিংসটা অনেকেরই পছন্দ হচ্ছে না।মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের সঙ্গে ছোট একটা অ্যাড-অনস যোগ করে ফেসবুকের চ্যাটবক্সকে অগের চ্যাটবক্সের মতো করে ফেলতে পারেন। মাত্র ২০ কিলোবাইটের মতো অ্যাড-অনস টি পাবেন https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/fb-chat-sidebar-disabler/ ঠিকানায়। এই ঠিকানা থেকে অ্যাড-অনস টি ইনস্টল করার পর মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারটি বন্ধ করে আবার চালু করুন। এখন দেখবেন ফেসবুকের চ্যাটবক্সের সেটিংস অপশন আবার আগের মতো হয়ে গেছে। যদি না হয়, তাহলে চ্যাট এ ক্লিক করে অপশন থেকে Use Old-Style Chat সিলেক্ট করে দেন, তাহলে হয়ে যাবে। নতুন সেটিংসে আবার ফিরে যেতে চাইলে মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারের টুলস থেকে অ্যাড-অনস এ ক্লিক করে এই অ্যাড-অনস টি আনইনস্টল করে দিন। কারও মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজারটি না থাকলে সেটির লেটেস্ট সংস্করণটি নামিয়ে (ডাউনলোড) নিতে পারেন http://www.mozilla.com/en-US/firefox/new/ ঠিকানা থেকে।

Monday, August 29, 2011

ফেসবুকে দেখুন বন্ধুদের মোবাইল নম্বর

ফেসবুকের প্রোফাইলে অনেকেই মোবাইল নম্বর যোগ করে। আপনার কোন কোন বন্ধু ফেসবুকের প্রোফাইলে মোবাইল নম্বর যোগ করেছে, তা দেখার জন্য প্রথমে ওপরে ডান পাশে Account থেকে Edit Friends-এ ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে বাঁ পাশ থেকে Contacts-এ ক্লিক করুন। তাহলে দেখতে পাবেন আপনার যে যে বন্ধু ফেসবুকে মোবাইল নম্বর যোগ করেছেন, তাঁদের নাম ও মোবাইল ফোন নম্বর।

শুরুর প্রোগ্রামগুলো বন্ধ করে দিন

আপনার কম্পিউটারে হয়তো অনেক সফটওয়্যার ইনস্টল করা আছে। আপনি যখন কম্পিউটার চালু করেন, তখন বেশ কিছু প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায়। যেমন—বিজয়, অভ্র, ইয়াহু মেসেঞ্জার ইত্যাদি। এতে কম্পিউটার চালু হতে অনেক সময় লাগে এবং অনেক প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে যাওয়ায় অনেকে বিরক্ত বোধ করেন। আপনি চাইলেসহজেই এ ব্যবস্থা পরিবর্তন করে নিতে পারেন। শুধু দরকারি প্রোগ্রামগুলোখুলবে এমন ব্যবস্থাও করে নিতে পারেন। এজন্য Start থেকে Run-এ ক্লিক করে msconfig লিখে OK করুন। এখন ডান পাশের Startup-এ ক্লিক করুন। আপনার কম্পিউটার চালুর সময় যে প্রোগ্রামগুলো খুলতে চান না, সেগুলোর বাঁ পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। এখন Services-এ ক্লিক করে যে প্রোগ্রামগুলো সব সময় কাজে লাগে না, সেগুলোর বাঁ পাশ থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। Restart করতে বললে Restart করুন।এখন থেকে আপনার কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে না আর ওই প্রোগ্রামগুলোও আর অটো ওপেন হবে না এবং আপনার কম্পিউটার অনেক ফাস্ট থাকবে। কোনো প্রোগ্রাম ওপেন করতে চাইলে স্টার্টে ক্লিক করে অল-প্রোগ্রামসে গিয়ে ওপেন করবেন।