Sunday, December 27, 2009

ফেইসবুক নেটওয়ার্কে যোগ দিন

ফেইসবুকে অনেকে নেটওয়ার্কে যোগ দেয়ায় নামের পাশে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম দেখা যায়, অনেকের দেখা যায় না। কোন নেটওয়ার্কে যুক্ত হতে চাইলে Settings থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে Networks-এ গিয়ে Network Name-এ যে নাম দিতে চান সেটি লিখে Join Network-এ ক্লিক করলে একাধিক নেটওয়ার্কের সাথেও যুক্ত হওয়া যাবে।

Thursday, December 24, 2009

ফেসবুকের মেইল বন্ধ করুন

ফেইসবুকে Add Request, message বা wall-এ কিছু লিখে বা ছবিতে Comments করে তাহলে তা আবার ই-মেইল-এর মাধ্যমে আপনাকে জানানো হয়। এতে ফেইসবুক থেকে অসংখ্য ই-মেইল আসে। এটি থেকে মুক্তি পেতে Settings-এ গিয়ে Account Settings-এ ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি আসবে সেটি থেকে Notification-এ ক্লিক করুন। এখন ডান পাশ থেকে সব টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Save Changes-এ ক্লিক করুন।

Monday, December 21, 2009

ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ

ফেসবুকে কাউকে Add Request পাঠালে বার বার শুধু Security code চায়। এটি থেকে মুক্তি পেতে হলে যখন Security code চাইবে তখন Verify your account-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেখানে আপনার ফোন নম্বর লিখে Confirm-এ ক্লিক করলে দেখবেন আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর এসেছে। ওই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Confirm-এ ক্লিক করুন।

Saturday, November 21, 2009

Saturday, November 14, 2009

খেলা

Monday, November 2, 2009

ভিডিও ফাইলের আকার কমিয়ে নিন

আজকাল অনেক ওয়েবসাইটে বাংলা নাটকের ভিডিও পাওয়া যায়। সাধারণত এসব ফাইল *.wmv ফরম্যাটের হয়ে থাকে। আর এসব সংকোচন (কমপ্রেস) করা থাকে। কিছু কিছু ভিডিওর গ্রাফিকসের মান থাকে খুবই নিম্নমানের, যেগুলো দেখতে বেশি মেমোরির গ্রাফিকস কার্ডের প্রয়োজন হয়। আবার কিছু কিছু ফাইলের আকার এত বেশিথাকে যে, এসব নামাতে (ডাউনলোড) অনেক সময় লাগে।চাইলে উইন্ডোজ মুভি মেকার সফটওয়্যার ব্যবহার করে ভিডিও ফাইলের আকার কমাতে পারেন।এতে গ্রাফিকসের মানও ততটা খারাপ হবে না। এ জন্য প্রথমে মাই কম্পিউটার খুলে Tools\Folder Options\View-এ ক্লিক করে Hide extensions for known file types বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন যে ফাইলটির আকার কমাবেন সেটির ফাইল সিস্টেম যদি .dat হয় তাহলে Rename করে .dat-এর পরিবর্তে .mpg লিখুন এবং এন্টার করুন।এখন Start\All Programs-এ গিয়ে Windows Movie maker চালু করুন। তারপর Import video-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির নিচে create clips for video files বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিন। যে ফাইলটির আকার কমাতে চান সেটি নির্বাচন করে Import-এ ক্লিক করুন। এখন ফাইলটিতে মাউস রেখে ডান ক্লিক করে Add to Storyboard-এ ক্লিক করুন। এবার File থেকে Save Movie File-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো আসলে Next-এ ক্লিক করুন। তারপর আবার Next-এ ক্লিক করুন। এখন Show more choices-এ ক্লিক করে other settings থেকে video for broadband (150 kbps) নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করে কিছু সময় অপেক্ষা করুন। এখন My Documents থেকে My Videos-এ গিয়ে দেখবেন ভিডিও ফাইলের আকার দশ ভাগের এক ভাগ হয়ে গেছে।
—মো. আমিনুর রহমান

Monday, August 3, 2009

উইন্ডোজ এক্সপিকে কিছুদিন পিছিয়ে নিন

সারা দেশের সময় এক ঘণ্টা এগিয়ে গেছে। কম্পিউটারের সময়ও তাল মিলিয়েছে এখনকার সময়ের সঙ্গে। আবার আপনি চাইলে কম্পিউটারের সময়কে পিছিয়েও দিতে পারেন। কয়েক ঘণ্টা থেকে শুরু করে কয়েক দিন—এমনকি কয়েক মাস পর্যন্ত। অনেক সময় কন্ট্রোল প্যানেলের Add or Remove Programs থেকে কোনো সফটওয়্যার মুছে ফেলতে (আনইনস্টল) করার সময় বা ভুল করে C:\ ড্রাইভ থেকে যদি অপারেটিং সিস্টেমের জরুরি কোনো ফাইল মুছে যায় তবে কম্পিউটার ঠিকভাবে চলে না। অপারেটিং সিস্টেমের ফাইল হারিয়েছে (মিসিং), এমন বার্তা দেখায় এবং অনেক সমস্যার সৃষ্টি হয়। এ ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আপনার কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমকে কিছুদিন পিছিয়ে দিতে হবে।অর্থাত্ আনুমানিক যে তারিখ আপনার কম্পিউটার ভালো ছিল, সেই তারিখে নিয়ে যান। আর এটি করতে হলে প্রথমে C:\WINDOWS\System32\Restore-এ গিয়ে rstrui.exe-এ দুই ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে সেটিতে Restore my computer to an earlier time নির্বাচন করে Next-এ ক্লিক করুন। দেখবেন, একটি ক্যালেন্ডার এসেছে। এখন যে তারিখ আপনার কম্পিউটার ভালো ছিল, সেই তারিখ বেছে নিয়ে (শুধু বোল্ড তারিখগুলো সিলেক্ট করতে পারবেন) Next-এ ক্লিক করুন। নতুন উইন্ডো এলে আবার ঘবীঃ-এ ক্লিক করুন। দেখবেন, কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে আবার চালু হয়েছে।সঙ্গে এসেছে সফলতার বার্তা। মানে আপনার কম্পিউটারের সমস্যা ঠিক হয়ে গেছে। আর যদি তাতে ঠিক না হয়, তাহলে আবার অন্য কোনো তারিখ নির্বাচন করেও রিস্টোর করতে পারেন। এখন করা রিস্টোরটি আবার আনডুও করতে পারবেন।
—মো. আমিনুর রহমান

Saturday, August 1, 2009

পেনড্রাইভে ভাইরাসের আক্রমণ

অনেক সময় দেখা যায়, পেনড্রাইভ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। প্রয়োজনিয় ফাইল বা ফোল্ডারটি খুলছে না। অর্থাৎ সেটি নষ্ট হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে আমরা সাধারণত কম্পিউটারে হালনাগাদ করা অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পেনড্রাইভ স্ক্যান করে থাকি। স্ক্যান শেষ হওয়ার পর অনেক সময় প্রয়োজনিয় ফাইল বা ফোল্ডার আর ফিরে পাওয়া যায় না। অর্থাৎ অ্যান্টিভাইরাস সেটি মুছে দেয়। এই ফাইল বা ফোল্ডারগুলো ফেরত পেতে হলে প্রথমেই আপনাকে পেনড্রাইভে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে প্রোপার্টিজে গিয়ে দেখবেন পেনড্রাইভে কিছু ডেটা আছে, কিন্তু সেগুলো দেখা যাচ্ছে না। সেগুলো দেখার জন্য My Computer-এর মেনুবারের Tools থেকে Folder options সিলেক্ট করে View-তে ক্লিক করুন। এখন Show hidden files and folders এ ঠিক চিহ্ন দিন এবং Hide extensions... ও Hide protected... বক্স থেকে টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে ok করুন। এখন দেখবেন, পেনড্রাইভে আপনার ফাইল, ফোল্ডারগুলো হিডেন অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। তবে লক্ষ রাখা প্রয়োজন, পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস সাধারণত আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পরপর দুবার Next-এ ক্লিক করে দেখবেন আনজিপ হয়ে গেছে। কম্পিউটারে সব সময় লেটেস্ট অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন এবং কয়েক দিন পরপর তা হালনাগাদ করবেন, যাতে ভাইরাস আক্রমণ করতে না পারে। একবার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গেলে আর এন্টিভাইরাস ব্যবহার করে লাভ নেই। তখন পুনরায় আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে হবে।