Saturday, February 26, 2011
ফেসবুকের হালনাগাদ মোবাইল ফোনে
Wednesday, February 16, 2011
আপনার ই-মেইলে অন্যকেউ?
Saturday, February 12, 2011
ই-মেইলটি এসেছে কোত্থেকে?
ইয়াহুর ক্ষেত্রে
ইয়াহুর ক্ল্যাসিক সংস্করণের ক্ষেত্রে মেইলে ক্লিক করে সবার নিচে ডান পাশে Full Headers-এ ক্লিক করুন। আর নতুন সংস্করণের ক্ষেত্রে মেইলের সাবজেক্টের ওপর মাউস রেখে ডান ক্লিক করে সবার নিচে View Full Header অপশনটিতে ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে নিচের দিকে দেখবেন লেখা আছে Received: from []. এই আইপি ঠিকানাটিই হলো মেইল প্রেরকের আইপি ঠিকানা।
জিমেইলের ক্ষেত্রে
ইনবক্সের কোনো একটি ই-মেইল খুলেডান পাশের Reply-এর পাশের অ্যারোতে ক্লিক করে Show Original-এ ক্লিক করুন। নতুন পেইজ এলে নিচের দিকে দেখবেন, লেখা আছে Received: from []. এই আইপি ঠিকানাটিই হলো সেন্ডারের আইপি ঠিকানা।এখন ওই আইপি ঠিকানা সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে আইপি ঠিকানাটি কপি করে www.ip-adress.com/whois ঠিকানায় গিয়ে টেক্সটবক্সে পেস্ট করে IP Whois-এ ক্লিক করুন। তাহলে জানতে পারবেন ওই আইপি ঠিকানাটি কোন ইন্টারনেট সেবাদাতার। তাদের ঠিকানা, মেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদিও পাবেন।
ওপরের পদ্ধতি অনুসারে আইপি ঠিকানা খুঁজতে সমস্যা হলে ইয়াহু থেকে Full Header পেইজের লেখাগুলো কপি করে বা জিমেইল থেকে Show Original পেইজের লেখাগুলো কপি করে www.ip-adress.com/trace_email ঠিকানায় গিয়ে To Trace An Email বক্সে পেস্ট করে Trace Email Sender বাটনে ক্লিক করে বিস্তারিত জানতে পারবেন। এবং একটি মানচিত্রের সাহায্যেও দেখানো হবে কোন জায়গা থেকে ওই আইপি ঠিকানার সার্ভিস দেওয়া হচ্ছে।
Thursday, February 10, 2011
ফেসবুকের নিরাপত্তা বাড়াবেন যেভাবে!
ফেসবুকের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য প্রথমে www.facebook.com/update_security_info.php?wizard=1&src=netego ঠিকানায় যান। সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন আপনার ফেসবুক আইডির বর্তমান নিরাপত্তা সবল না দুর্বল। সেখানে দেখবেন তিনটি ধাপ আছে। স্টেপ-১: এখানে একাধিক ই-মেইল ঠিকানা যোগ করুন। স্টেপ-২: এখানে আপনার মোবাইল ফোন যোগ করুন (এখন বাংলালিঙ্কের নম্বর দেওয়ার সুযোগ আছে) । স্টেপ-৩: এখানে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন। এখন ওপরে ডান পাশের Account থেকে Account Settings-এ ক্লিক করে ইউজারনেমও দিতে পারেন এবং নিচে Account Security-এর ডান পাশের change-এ ক্লিক করে চেকবক্সগুলোতে টিক চিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক করুন। এখন ফেসবুক থেকে বেরিয়ে (লগ-আউট) আবার ফেসবুকে ঢুকুন (লগ-ইন)। দেখবেন Name New Computer নামে একটি পেজ এসেছে। সেখানে Computer name বক্সে কোন নাম লিখে Continue-এ ক্লিক করুন। এখন থেকে প্রতিবারই আপনার ফেসবুক আইডিতে লগ-ইন করার সময় আপনার ই-মেইল ঠিকানায় এবং মোবাইল নম্বরে একটি বার্তা যাবে এবং তাতে লেখা থাকবে কখন, কী নাম দিয়ে, কোন আইপি ঠিকানা থেকে আপনার ফেসবুক আইডিতে প্রবেশ করা হয়েছে। আপনি যদি এই নাম দিয়ে এই সময় প্রবেশ না করে থাকেন, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করে ফেলুন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। ই-মেইল আইডি হ্যাক করতে পারলে খুব সহজে ফেসবুক আইডিও নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে পারে। ওপরের পন্থাগুলো অবলম্বন করলে আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাকড হলেও পুনরুদ্ধার করতে পারবেন। এমনকি আপনার সব ই-মেইল আইডি হ্যাকড হলেও বা আপনার ফেসবুকের ই-মেইল আইডি বদলালেও মোবাইল ফোন নম্বর নিয়ে তা পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।
Thursday, February 3, 2011
কম্পিউটারে ভাইরাস!
ভাইরাসযুক্ত ফাইলকে আপনি কপি, কাট, ডিলিট ইত্যাদি করতে পারবেন, এতে আপনার কম্পিউটারের কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু সমস্যা হলো ভাইরাসযুক্ত ফাইলকে আপনি কখনো দুই ক্লিক করতে পারবেন না বা ভাইরাসযুক্ত ফাইলের ওপর মাউস রেখে কখনো ডান বাটনে ক্লিক করে ওপেন-এ ক্লিক করবেন না। যদি কখনো ভুলবশত ভাইরাসযুক্ত ফাইলে ডবল ক্লিক করে ফেলেন বা ভাইরাসে আপনার কম্পিউটার আক্রান্ত হয়ে যায়, তাহলে ভয়ের কোনো কারণ নেই। আপনার কম্পিউটারের সি ড্রাইভ থেকে প্রয়োজনীয় সব ফাইল সরিয়ে পুনরায় আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিয়ে দেন। তাহলে দেখবেন সব সমস্যা সমাধান হয়ে গেছে। ভাইরাস আমাদের যতটা না ক্ষতি করে, তার চেয়ে বেশি আমরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি। কম্পিউটার থাকলে ভাইরাস থাকবেই এবং ভাইরাস মাঝেমধ্যে কম্পিউটারে আক্রমণ করবেই, এটাই স্বাভাবিক। তবে সব সময় লেটেস্ট অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করবেন এবং কয়েক দিন পর পর তা হালনাগাদ করবেন, যাতে কম্পিউটারে ভাইরাস আক্রমণ করতে না পারে। একবার ভাইরাস আক্রমণ করে ফেললে তার সমাধান একটাই। পুনরায় আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দেওয়া। ভাইরাস সবচেয়ে বেশি ছড়ায় পেনড্রাইভের মাধ্যমে। তাই পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্ক হোন।
Wednesday, February 2, 2011
পেনড্রাইভ ব্যবহারে সতর্কতা
পেনড্রাইভের অটো প্লে বন্ধ করার জন্য প্রথমে Start মেনু থেকে Run-এ ক্লিক করে gpedit.msc লিখে Ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে, সেটিতে User configuration-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করে Administrative Templates-এর বাঁ পাশের (+)-এ ক্লিক করুন। তারপর System-এ ক্লিক করলে দেখবেন ডান পাশের উইন্ডোতে Turn off Autoplay নামে একটি লেখা এসেছে। সেটিতে ডবল ক্লিক করে Enable নির্বাচন করে Turn off Autoplay on অংশে All drives নির্বাচন করে Ok করে বেরিয়ে আসুন।
টাস্কবার থেকে নেভিগেটর করে পেনড্রাইভ ব্যবহার করার জন্য প্রথমে টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Toolbars থেকে New Toolbar-এ যান। সেখান থেকে My computer নির্বাচন করে Ok-তে ক্লিক করুন। দেখবেন টাস্কবারে My computer-এর একটি লিংক এসেছে। এখন কোনো ফোল্ডার বা ফাইলে যেতে চাইলে বা কোনো কিছু ওপেন, কপি, কাট, পেস্ট, ডিলিট করতে চাইলে সেই লিংকের মাধ্যমে গিয়ে ফাইলে ডান বাটনে ক্লিক করলে ভাইরাস ছড়াবে না।
পেনড্রাইভে করে কোনো ফাইল বা ফোল্ডার অন্য কোনো কম্পিউটারে নিতে চাইলে সেগুলো জিপ করে নেবেন। জিপ করা ফাইল বা ফোল্ডারে ভাইরাস আক্রমণ করে না। কোনো ফাইল বা ফোল্ডার জিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Send to Compressed (Zipped)-এ ক্লিক করুন। দেখবেন, জিপ হয়ে গেছে। আবার আনজিপ করতে চাইলে সেটিতে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Extract All-এ ক্লিক করে পর পর দুবার Next-এ ক্লিক করে দেখবেন, আনজিপ হয়ে গেছে।
কম্পিউটারে সব সময় লেটেস্ট অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করবেন এবং কয়েক দিন পর পর তা হালনাগাদ করবেন, যাতে ভাইরাস আক্রমণ করতে না পারে। একবার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গেলে আর অ্যান্টি-ভাইরাস ব্যবহার করে লাভ নেই। তখন পুনরায় আবার অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে হবে।
Tuesday, February 1, 2011
Subscribe to:
Posts (Atom)